ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়ার কারণ ও প্রতিকার

বিশ্বে অসংখ্য মানুষের ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়ার মতো সমস্যা রয়েছে। অনেকে মনে করে এটি সাধারণ বিষয় আবার অনেকে মনে করে বয়স হয়ে গেছে হয়তো সে কারণে ঘন ঘন প্রস্রাব হচ্ছে। আবার অনেকে লজ্জার কারণে চিকিৎসকের কাছে এই সমস্যা শেয়ার করতে চাই না। যাইহোক, ঘন ঘন প্রস্রাব সাধারণ সমস্যা নয় এটি অনেক গুরুতর সমস্যা। বিশেষ করে ২৪ ঘণ্টায় ৮ বারের বেশি প্রস্রাব করা স্বাভাবিক বিষয় নয়। যদি আপনার দিনে ৮ বারের বেশি প্রস্রাব হয় তাহলে ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়ার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে এখান থেকে জেনে নিন।

জেনে রাখুন
  • গর্ভাবস্থায় একজন গর্ভবতী মহিলা এবং প্রচুর পরিমাণে পানি খাওয়া ব্যক্তি দিনে ৮ বারের বেশি প্রস্রাব করতে পারে, এমন অবস্থায় এটা স্বাভাবিক।

স্বাভাবিক এবং সুস্থ অবস্থায় কোন ব্যক্তি যদি ২৪ ঘণ্টায় ৮ বার বা ৩ লিটারের বেশি প্রস্রাব করে, তখন চিকিৎসা পরিভাষায় একে “পলিইউরিয়া” বলা হয়ে থাকে। আবার কেউ যদি রাতে ঘুম ভেঙ্গে ১ বারের বেশি প্রস্রাব করে তাহলে তিনি নকটারিয়া রোগে আক্রান্ত। এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের ঘুম এবং সুখের জীবনযাপন হারাম হয়ে যায়। বয়স্ক ব্যক্তিরা এই রোগে আক্রান্ত বেশি। ৭০ বছর বয়সী বেশি রোগীদের ৫ জনের মধ্যে ৩ জন্য এই সমস্যায় ভোগেন। কম বয়সী নারী পুরুষ সবাই এই রোগে আক্রান্ত হতে পারে।

শিশু থেকে শুরু করে বয়স্ক নারী পুরুষ সবার ঘন ঘন প্রস্রাবের সমস্যা হতে পারে। অনেকে মনে ডায়াবেটিস, প্রেগনেন্সি কারণে এই সমস্যা হয়। কিন্তু, চিকিৎসকদের মতে বিভিন্ন কারণে এই সমস্যা হতে পারে। এই সমস্যা কোন কারণ ছাড়া হতে পারে না, তাই এটি স্বাভাবিক কোন বিষয় নয়। তাহলে জেনে নেওয়া যাক ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়ার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে।

ঘন ঘন প্রস্রাব

আপনার যদি স্বাভাবিকের চাইতে বেশি পরিমাণে প্রস্রাব হয়ে থাকে তাহলে আপনি ধরে নিবেন আপনার ঘন ঘন প্রস্রাব হচ্ছে। ঘন ঘন প্রস্রাব মানে হলো অস্বাভাবিক প্রস্রাবের বেগ বা প্রস্রাব করা। সারাদিনে ৮ বারের কম প্রস্রাব হলে এটি স্বাভাবিক। কিন্তু, দিনে ৩ লিটার বা ৮ বারের বেশি প্রস্রাব হয় তাহলে এটি অস্বাভাবিক বা ঘন ঘন প্রস্রাবের লক্ষণ। আবার রাতে ঘুম ভেঙ্গে ১ বারের বেশি অর্থাৎ ২ বার প্রস্রাব করতে হয় তাহলে এটিও এক ধরনের রোগ যা নকটারিয়া নামে পরিচিত।

ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়ার কারণ ও প্রতিকার

ডায়াবেটিস, প্রচুর পানি পান করা, ওভার একটিভ ব্লাডার, গর্ভবতী, স্ট্রোক, যক্ষ্মা ও মূত্রনালীর ইনফেকশন ইত্যাদি কারণে পুরুষ এবং নারী উভয়ের ঘন ঘন প্রস্রাব হয়। এছাড়া, আরো কিছু কারণে এই সমস্যা হতে পারে যেমন; কিডনিতে পাথর, প্রস্রাবের থলিতে ক্যান্সার এবং উত্তেজক চিন্তা ভাবনা ঘন ঘন প্রস্রাবের জন্য দায়ী।

অতিরিক্ত চা, কফি খাওয়ার ফলে ঘন ঘন প্রস্রাব হয়। তাই, অতিরিক্ত চা, কপি খাওয়ার অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে। ওষুধের কারণেও এই সমস্যা হতে পারে। তাই, চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে জীবনযাপন করা উচিত। নিয়মিত ব্যায়াম করার করলে ঘন ঘন প্রস্রাব কম হয়। এছাড়া, বিভিন্ন স্বাস্থ্যকর খাবার যেমন; জিরা, তুলসী, মেথি পাতা, কলা, পালং শাক, মসুর ডাল, গাজর ইত্যাদি খেলে ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

আরো পড়ূনঃ ক্যান্সার হলে কতদিন বাঁচে জেনে নিন

ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়ার লক্ষণ

ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়ার প্রধান লক্ষণ হলো দিনে ৮ বারের বেশি প্রস্রাব হওয়া এবং মধ্যরাতে ১ বারের বেশি প্রস্রাব হওয়া। এছাড়াও, ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়ার আরো বেশ কিছু লক্ষণ রয়েছে। যেমন,

  • বমি বমি ভাব ও বমি হওয়া
  • প্রস্রাবের প্রচণ্ড চাপ অনুভব
  • দুর্গন্ধযুক্ত প্রস্রাব হওয়া
  • ঘন ফেনার মতো প্রস্রাব হওয়া
  • রাতে প্রস্রাবের চাপে ঘুম ভেঙ্গে যাওয়া
  • তল পেটে চাপ দিলে ব্যাথা অনুভব
  • প্রস্রাবের সময় ব্যথা হওয়া
  • প্রস্রাবের সময় জ্বালাপোড়া এবং অসহ্য অনুভূতি হওয়া
  • গর্ভাবস্থায় ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া স্বাভাবিক
  • দুশ্চিন্তা ঘন ঘন প্রস্রাবের জন্য দায়ী
  • মূত্রনালীর সংক্রমণ
  • ডায়াবেটিস ঘন ঘন প্রস্রাবের একটি সাধারণ কারণ
  • মূত্রাশয় ক্যান্সার ঘন ঘন প্রস্রাবের লক্ষণ

ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়ার কারণ | ঘন ঘন প্রস্রাব কেন হয়

  • প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা: পানি খেলে প্রস্রাবের পরিমাণ বেড়ে যায়। যেমন: একজন ব্যক্তি যদি দিনে ২ লিটার পানি পান করে তাহলে তার সারাদিনে ৬-৮ বার প্রস্রাব হওয়া স্বাভাবিক। এভাবে, ২ লিটারের বেশি পান করলে ৮ বারের বেশি প্রস্রাব করাটা সাধারণ বিষয়।
  • ডায়াবেটিস: ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়ার অন্যতম কারণ হলো ডায়াবেটিস। ডায়াবেটিস রোগীরা বেশি প্রস্রাব করে থাকে। ডায়াবেটিস রোগীদের শরীরে থাকা অতিরিক্ত গ্লুকোজ প্রস্রাবের মাধ্যমে বের হয়ে যায়, এর ফলে তাদের ঘন ঘন প্রস্রাব হয়। তাই ডায়াবেটিস রোগীদের সবসময় ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী জীবনযাপন করতে হয়।
  • নকটারিয়া: রাতে ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া নকটারিয়া রোগের লক্ষণ। যে ব্যক্তি কমপক্ষে রাতে ঘুম থেকে উঠে ২ বার প্রস্রাব করে তাহলে সে নকটারিয়ার রোগে আক্রান্ত। মূত্রথলির ধারণ ক্ষমতা কমে যাওয়া এবং মূত্র উৎপাদন বেড়ে যাওয়া এই দুটি কারণে নকটারিয়া দেখা দিতে পারে। এমন অবস্থাকে পলিইউরিয়া বলা হয়ে থাকে। এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার অনেক গুলো কারণ রয়েছে। চিকিৎসার ক্ষেত্রেও ভিন্ন হয়ে থাকে। নিয়মিত ব্যায়াম এবং চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী জীবনযাপন করার মাধ্যমে এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। ধূমপান অবশ্যই ছেড়ে দিতে হবে।
  • প্রেগন্যান্সি / গর্ভাবস্থায়: গর্ভাবস্থায় ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া সবচেয়ে সাধারণ একটি বিষয়। বিশেষ করে গর্ভে সন্তান আসার প্রথম তিন মাস মহিলাদের ঘন ঘন প্রস্রাবের সমস্যা হয়ে থাকে।
  • ভ্যাজাইনাইটিস: যোনিতে ফোলা এবং ভালভা। এই লক্ষণ গুলোর মধ্যে রয়েছে জ্বালাপোড়া, চুলকানি, ব্যথা, ঘন ঘন প্রস্রাব। গর্ভাবস্থায় এই ধরনের জটিলতা দেখা দিতে পারে।
  • যক্ষা বা TB: কারো যদি যক্ষ্মা বা TB হয় তাহলে সেক্ষেত্রেও ঘন ঘন প্রস্রাব, তলপেটে জ্বালাপোড়া ইত্যাদি সমস্যা দেখা দিতে পারে।
  • প্রস্রাবের থলিতে ক্যান্সার: হলেও ঘন ঘন প্রস্রাব হতে পারে।
  • প্রোস্টেট ইনফেকশনের: কারণেও ছেলেদের ঘন ঘন প্রস্রাব হতে পারে।
  • উত্তেজক চিন্তা ভাবনা: পর্ণ ভিডিও দেখে উত্তেজক চিন্তাভাবনা করার ফলে ঘন ঘন প্রস্রাব হতে পারে।
  • চা, কপি, অ্যালকোহল: এই সকল খাওয়ার ফলে অতিরিক্ত প্রস্রাব হতে পারে।
  • বিভিন্ন ধরনের রোগ: এছাড়াও বিভিন্ন রোগের কারণে ঘন ঘন প্রস্রাব হতে পারে।

আরো পড়ুনঃ ওষুধ ছাড়াই ডায়াবেটিস কমানোর উপায়

ঘন ঘন প্রস্রাব থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায়

ঘন ঘন প্রস্রাব থেকে মুক্তির প্রাকতিক উপায় গুলো নিচে বর্ণনা করা হলো। আশা করা যায় এই উপায় গুলো মেনে চললে আপনার ঘন ঘন প্রস্রাবের সমস্যা দূর হয়ে যাবে।

চা, কপি, ধূমপান, অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন

ঘন ঘন প্রস্রাব থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আপনাকে এই সকল খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। বিশেষ করে ধূমপান এবং অ্যালকোহল স্বাস্থ্যের জন্য যেমন ক্ষতিকারক, তেমনি অতিরিক্ত প্রস্রাবের জন্য দায়ী।

প্রয়োজনের বেশি পান পান করা থেকে বিরত থাকুন

আপনি যত বেশি পানি পান করবেন তত বেশি প্রস্রাব করবেন এটিই স্বাভাবিক। গবেষণা অনুযায়ী, প্রতিদিন ২ লিটার পানি খাওয়ার ফলে ৬-৮ বার প্রস্রাব হওয়া স্বাভাবিক। তাই, আপনি যদি বেশি পানি পান করে থাকেন তাহলে আপনার বেশি প্রস্রাব হতে পারে সে কারণে অতিরিক্ত চিন্তা করার কারণ নেই।

ব্যায়াম করুন

প্রতিদিন ৩০ মিনিট ব্যায়াম করার মাধ্যমে আপনি ঘন ঘন প্রস্রাব থেকে মুক্তি পেতে পারেন। ঘরে বসে কেগেল এক্সারতুলসী:সাইজ করতে পারেন।

শাকসবজি খান

প্রতিদিন অল্প অল্প করে সবুজ শাকসবজি খাওয়ার চেষ্টা করুন। যেমন; পালং শাক, ব্রোকলি, বাঁধাকপি, গাজর ইত্যাদি খেতে পারেন।

ওজন নিয়ন্ত্রনে রাখুন

অতিরিক্ত ওজন মূত্রাশয়ের উপর অতিরিক্ত চাপ দেই এর ফলে প্রস্রাবের ফ্রিকোয়েন্সি বৃদ্ধি পাই। ওজন নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য ব্যায়াম করতে পারেন। এছাড়া আপনি যদি ব্যায়াম না করে ওজন কমানোর উপায় সম্পর্কে জানতে চান তাহলে লিংকের উপর ক্লিক করে আর্টিকেলটা দেখে নিতে পারেন।

জিরা খান

অতিরিক্ত প্রস্রাব কমাতে জিরা খান। ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে ভালো কাজ করে।

তুলসী

এটিও বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, এবং ছত্রাকের বিরুদ্ধে কাজ করে। তাই, প্রস্রাবের সমস্যা থাকলে তুলসী খেতে পারেন।

আমলা

আমলাতে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন সি যা রক্তের শর্করাকে নিয়ন্ত্রণ রাখতে সাহায্য করে, যা ঘন ঘন প্রস্রাবের সমস্যা কমিয়ে দেয়।

চিকিৎসকের পরামর্শ নিন

ঘন ঘন প্রস্রাবের সমস্যা থাকলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামশ নিতে হবে। কারণ, বিভিন্ন ধরেনর রোগের কারণে এই সমস্যা হতে পারে। তাই, চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সঠিক চিকিৎসা করতে হবে।

রাতে ঘন ঘন প্রস্রাবের কারণ কী?

মূত্র উৎপাদন বেড়ে যাওয়া এবং মূত্রথলির ধারণ ক্ষমতা কমে যাওয়ার ফলে রাতে ঘন ঘন প্রস্রাব হয়। এটি মূলত নকটারিয়া রোগের লক্ষণ। অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যা থাকলেও নকটারিয়া হতে পারে, যেমন: ওভার একটিভ ব্লাডার, সিস্টাইটিস, সংক্রমণ ইত্যাদি। এছাড়া, কিছু কিছু ঔষধের পার্শপ্রতিক্রিয়ার কারণে অতিরিক্ত প্রস্রাব হতে পারে। যেমন: উচ্চ রক্তের চিকিৎসায় ব্যবহৃত ঔষধ, দুশ্চিন্তা বা ডিপ্রেশন প্রতিরোধ ঔষধ, অ্যান্টিকোলিনারজিকস ইত্যাদি।

ডায়াবেটিস বা হৃদরোগ এই ধরনের স্বাস্থ্য সমস্যার কারনে যদি নকটারিয়া রোগ হয়ে থাকে তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। সঠিক চিকিৎসার মাধ্যমে নকটারিয়া উপশম করা সম্ভব। এছাড়া, মূত্রথলি এবং তলপেটের মাংসপেশির ব্যায়াম করুন। এর ফলে প্রস্রাবের বেগ নিয়ন্ত্রণ করা অনেক বেশি সহজ। ডাক্তারের সাথে কথা বলে প্রয়োজনীয় ওষুধ খেতে হবে।

আরো পড়ূনঃ লিভার ক্যান্সার রোগীর খাবার তালিকা

FAQ

মহিলাদের ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়ার কারণ কি?

মহিলাদের মূত্রাশয়ের জ্বালা, গর্ভাবস্থায়, সংক্রমণ, রোগ, ডায়াবেটিসের কারণে মহিলাদের ঘন ঘন প্রস্রাব হতে পারে। বিশেষ করে মহিলারা যখন গর্ভবর্তী হয় তখন তাদের প্রসাবের সমস্যা বেড়ে যায়। অতিরিক্ত তরল জাতীয় খাবার ও দুশ্চিন্তা করার কারণে মহিলাদের ঘন ঘন প্রস্রাব হতে পারে।

ঘন ঘন প্রস্রাব হলে কি খাওয়া উচিত?

ঘন ঘন প্রস্রাব হলে মেথি বীজ, জিরা, আমলা, তুলসী, গাজর, নাশপাতি, বাদাম, মসুর ডাল, আলু, চর্বিহীন প্রোটিন, গোটা শস্য, ডিম, রুটি ইত্যাদি খেতে হবে। এই সকল খাবার ঘন ঘন প্রস্রাবের বেগ আসা কমায়।

ঘন ঘন প্রস্রাব হলে কি করব?

ঘন ঘন প্রস্রাব হলে আপনাকে স্বাস্থ্যকর খবর খেতে হবে। এক মাত্র খাবার এই সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে। এছাড়া চা, কফি, এলকোহল এড়িয়ে চলতে হবে। প্রতিদিন ৭-৮ গ্লাসের বেশি পানি পান না করা উচিত, যদি প্রয়োজন হয় সেক্ষেত্রে পারেন। কিন্তু, পানি বেশি খেলে ঘন ঘন প্রস্রাব হতে পারে। সর্বশেষ, প্রতিদিন ১০ থেকে ২০ মিনিট ব্যায়াম করুন।

শেষ কথা

আমার পরামর্শ হলো ঘন ঘন প্রস্রাব শরীরের বিভিন্ন কারণে হতে পারে, তাই চিকিৎসকের পরামর্শ অবশ্যই নিতে হবে। বিশ্বজুড়ে, ঘন ঘন প্রস্রাবের সমস্যা দিন দিন বেড়েই চলছে। সে কারণে চিকিৎসকের পরামশ অনুযায়ী জীবনযাপন করা অত্যন্ত জরুরি। যাইহোক, এই আর্টিকেলে থাকা ঘরোয়া উপায় গুলো মেনে চলুন এবং কোন সমস্যা হলে নিচে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করুন।

Leave a Comment

error: Content is protected !!